প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ, বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ, Class 10 History, Question Answer

প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ, বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ : দশম শ্রেণির ইতিহাসের তৃতীয় অধ্যায় থেকে সমস্ত ধরণের প্রশ্নের উত্তর।

প্রতিরোধ ও বিদ্রোহ, বৈশিষ্ট্য ও বিশ্লেষণ, Class 10 History, Question Answer


নির্বাচনধর্মী প্রশ্ন

২। ‘হুল’ কথাটির অর্থ হল – (ক) ঈশ্বর, (খ) স্বাধীনতা, (গ) অস্ত্র, (ঘ) বিদ্রোহ

৩। তিতুমিরের প্রকৃত নাম ছিল – (ক) চিরাগ আলি, (খ) হায়দার আলি, (গ) মির নিশার আলি, (ঘ) তোরাপ আলি।

৪। কোল বিদ্রোহ (১৮৩১-৩২) অনুষ্ঠিত হয়েছিল – (ক) মেদিনীপুরে, (খ) ঝাড়গ্রামে, (গ) ছোটোনাগপুরে, (ঘ) রাঁচিতে।

৫। ভারতে প্রথম অরণ্য আইন পাস হয় – (ক) ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে, (খ) ১৮৬০ খ্রিস্টাব্দে, (গ) ১৮৬৫ খ্রিস্টাব্দে, (ঘ) ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দে।

৬। ১৮৭৮ খ্রিস্টাব্দের অরণ্য আইনে অরণ্যকে ভাগ করা হয় – (ক) দুটি স্তরে, (খ) তিনটি স্তরে, (গ) চারটি স্তরে, (ঘ) পাঁচটি স্তরে।

৭। ‘হুল’ শব্দটি দিয়ে বোঝানো হয় – (ক) মুন্ডা বিদ্রোহকে, (খ) সাঁওতাল বিদ্রোহকে, (গ) কোল বিদ্রোহকে, (ঘ) চুয়াড় বিদ্রোহকে।

৮। ‘দাদন’ কথার অর্থ – (ক) অগ্রিম অর্থ নেওয়া, (খ) পাট্টা দেওয়া, (গ) ধার শোধ করা, (ঘ) বেগার খাটা।

৯। আনন্দমঠ উপন্যাসের পটভূমি ছিল – (ক) ১৮৫৭ সালের বিদ্রোহ, (খ) নীল বিদ্রোহ, (গ) সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ, (ঘ) পাবনা বিদ্রোহ। 

১০। ভারতের রাজকীয় বনবিভাগের প্রথম ইনস্পেকটর জেনারেল ছিলেন – (ক) জোহান ক্রুগার, (খ) এলিয়াস ফিসার, (গ) ডেইট্রিক ব্রানডিস, (ঘ) ফ্রেডারিক হফম্যান।

১১। ঔপনিবেশিক অরণ্য আইনের (১৮৭৮ খ্রি) বিরুদ্ধে সংঘটিত আদিবাসী বিদ্রোহটি হল – (ক) সাঁওতাল হুল, (খ) মুন্ডা বিদ্রোহ, (গ) কোল বিদ্রোহ, (ঘ) রাম্পা বিদ্রোহ

১২। ‘ওয়াহাবি’ শব্দের অর্থ হল – (ক) নবজাগরণ, (খ) কর্তব্য, (গ) নির্দেশ, (ঘ) বিদ্রোহ।

১৩। ভবানী পাঠক কোন্ বিদ্রোহের নেতা? – (ক) সাঁওতাল বিদ্রোহ, (খ) সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ, (গ) চুয়াড় বিদ্রোহ, (ঘ) কোল বিদ্রোহ।

১৪) খুৎকাঠি প্রথা প্রচলিত ছিল যে সমাজে তা হল – (ক) সাঁওতাল, (খ) মুন্ডা, (গ) কোল, (ঘ) ভিল।

১৫। দার-উল-হারব কথার অর্থ হল – (ক) ইসলামের দেশ, (খ) শান্তির দেশ, (গ) শত্রুর দেশ, (ঘ) মহাজনের দেশ।

অথবা, দার-উল-হারব শব্দের অর্থ হল – (ক) বিধর্মীর দেশ, (খ) বন্ধুর দেশ, (গ) বিদ্রোহের দেশ, (ঘ) সামরিক দেশ।

১৬। ‘The Blue Mutiny’ গ্রন্থটির লেখক – (ক) ব্লেয়ার বি ক্লিং, (খ) দীনবন্ধু মিত্র, (গ) জেমস লঙ, (ঘ) হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়।

১৭। দ্বিতীয় অরণ্য আইনে (১৮৭৮) লাভবান হয়েছিল – (ক) আদিবাসী সম্প্রদায়, (খ) ব্রিটিশ সরকার, (গ) ব্যবসায়ী শ্রেণি, (ঘ) ব্রিটিশ সরকার ও আদিবাসী শ্রেণি উভয়ই।

১৮। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহের অন্যতম নেতা ছিলেন – (ক) রানি কর্ণাবতী, (খ) রানি শিরোমণি, (গ) দেবী চৌধুরানি, (ঘ) রানি দুর্গাবতী।

১৯। বারাসত বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন – (ক) দুদু মিঞা, (খ) দিগম্বর বিশ্বাস, (গ) তিতুমির, (ঘ) বিরসা মুন্ডা।

২০। আদিবাসী চুয়াড় বিদ্রোহের (পাইক বিদ্রোহ) সূচনা ঘটে – (ক) ছোটোনাগপুর অঞ্চলে, (খ) দুমকা অঞ্চলে, (গ) জঙ্গলমহল অঞ্চলে, (ঘ) রাঁচি-চক্রধরপুর অঞ্চলে।

২১। ‘জঙ্গালমহল’ নামে একটি পৃথক জেলা গঠন করা হয়েছিল – (ক) সাঁওতাল বিদ্রোহের পরে, (খ) কোল বিদ্রোহের পরে, (গ) চুয়াড় বিদ্রোহের পরে, (ঘ) মুন্ডা বিদ্রোহের পরে।

২২। সাঁওতালরা কেন ঔপনিবেশিক শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছিল? – (1) ঔপনিবেশিক শাসনের প্রতিক্রিয়া স্বরূপ, (ii) বহিরাগতদের শোষণের জন্য, (iii) ধর্মান্তরিত করার জন্য, (iv) রেলপথের সম্প্রসারণ। (ক) (i) ঠিক, (খ) (i), (ii) ঠিক, (গ) (i), (ii), (ii) ঠিক, (ঘ) ওপরের সবকটি ঠিক। 

২৩। নীল বিদ্রোহের দুজন উল্লেখযোগ্য নেতা দিগম্বর বিশ্বাস ও বিছুচরণ বিশ্বাস চৌগাছা গ্রামে বাস করতেন, এটি ছিল – (ক) পাবনা জেলায়, (খ) খুলনা জেলায়, (গ) নদিয়া জেলায়, (ঘ) ফরিদপুর জেলায়।

২৪। হাজি শরিয়ৎউল্লাহ নেতৃত্ব দিয়েছিলেন – (ক) ফকির বিদ্রোহে, (খ) ওয়াহাবি আন্দোলনে, (গ) নীল বিদ্রোহে, (ঘ) ফরাজি আন্দোলনে।

২৫। বাংলার ‘ফিল্ড জার্নালিস্ট’ নামে কে পরিচিতি পান? – (ক) হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়, (খ) শিশিরকুমার ঘোষ, (গ) কালীপ্রসন্ন সিংহ, (ঘ) অক্ষয়কুমার দত্ত।

২৬। কোন্ বিদ্রোহ ‘উলগুলান’ নামে পরিচিত? – (ক) মুন্ডা বিদ্রোহ, (খ) সাঁওতাল বিদ্রোহ, (গ) কোল বিদ্রোহ, (ঘ) ভিল বিদ্রোহ।

২৭। ‘খুৎকাঠি’ প্রথা হল – (ক) খাসজমির মালিকানা, (খ) জমিদারি প্রথা, (গ) জমির যৌথ মালিকানা, (ঘ) বেগার প্রথা।

২৮। মেদিনীপুরের চুয়াড় বিদ্রোহের দ্বিতীয় পর্বের নেতৃত্ব দেন – (ক) রাজমাতা বিনন্দন, (খ) রানি দুর্গাবতী, (গ) রানি শিরোমণি, (ঘ) রানি লক্ষ্মীবাঈ।

২৯। ‘ধরতি আবা’ বলা হয় – (ক) সিধুকে, (খ) কানুকে, (গ) দিগম্বর বিশ্বাসকে, (ঘ) বিরসা মুন্ডাকে।

৩০। দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি গঠন করা হয় – (ক) মুন্ডা বিদ্রোহের পরে, (খ) কোল বিদ্রোহের পরে, (গ) সাঁওতাল বিদ্রোহের পরে, (ঘ) নীল বিদ্রোহের পরে।

৩১। ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের মূল প্রবর্তক ছিলেন – (ক) মামুদ, (খ) সৈয়দ আহমদ, (গ) তিতুমির, (ঘ) আবদুল ওয়াহাব।

৩২। নীল কমিশন গঠিত হয় – (ক) জে পি গ্রান্টের উদ্যোগে, (খ) রিপনের উদ্যোগে, (গ) ডাফের উদ্যোগে, (ঘ) লিটনের উদ্যোগে।

৩৩। প্রথম চুয়াড় বিদ্রোহে (পাইক বিদ্রোহ) নেতৃত্ব দিয়েছিলেন – (ক) দুর্জন সিং, (খ) রানি শিরোমণি, (গ) জগন্নাথ সিংহ, (ঘ) সুই মুন্ডা।

৩৪। ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনের বিরুদ্ধে প্রথম সংঘবদ্ধ বিদ্রোহ ছিল – (ক) কোল, (খ) মুন্ডা, (গ) সন্ন্যাসী-ফকির, (ঘ) নীল বিদ্রোহ।

৩৫। চাইবাসার যুদ্ধ হয়েছিল – (ক) ইংরেজ ও ওয়াহাবিদের মধ্যে, (খ) ইংরেজ ও ফরাজিদের মধ্যে, (গ) ইংরেজ ও শিখদের মধ্যে, (ঘ) ইংরেজ ও কোলদের মধ্যে।

৩৬। গোবর্ধন দিকপতি প্রদত্ত বিদ্রোহের একজন উল্লেখযোগ্য নেতা ছিলেন – (ক) কোল বিদ্রোহ, (খ) চুয়াড় বিদ্রোহ, (গ) মুন্ডা বিদ্রোহ, (ঘ) সাঁওতাল বিদ্রোহ।

৩৭। জোয়া ভগত ছিলেন – (ক) সাঁওতাল, ( খ) কোল, (গ) মুন্ডা, (ঘ) চুয়াড় বিদ্রোহের নেতা।

৩৮। মুন্ডাদের কাছে ‘ভগবান’ রূপে আখ্যায়িত হন – (ক) বিরসা মুন্ডা, (খ) সুই মুন্ডা, (গ) সিধু, (ঘ) বীর সিং।

৩৯। মুন্ডাদের প্রভাবে ওঁরাও সম্প্রদায় যে আন্দোলন শুরু করেন তা হল – (ক) কোল বিদ্রোহ, (খ) তানাভকৎ আন্দোলন, (গ) খেরওয়াড় আন্দোলন, (ঘ) মুন্ডা বিদ্রোহ।

৪০। ‘সন্ন্যাসী বিদ্রোহ’ কথাটি প্রথম ব্যবহার করেন – (ক) ভিনসেন্ট স্মিথ, (খ) জেমস মিল, (গ) ওয়ারেন হেস্টিংস, (ঘ) লর্ড কর্নওয়ালিশ।

৪১। সবচেয়ে দীর্ঘস্থায়ী কৃষক বিদ্রোহটি হল – (ক) চুয়াড় বিদ্রোহ, (খ) ফরাজি আন্দোলন, (গ) সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ, (ঘ) সাঁওতাল বিদ্রোহ।

৪২। ফরাজি আন্দোলনে যুক্ত জনগণের বড়ো অংশ ছিলেন – (ক) শ্রমিক, (খ) আদিবাসী, (গ) দলিত, (ঘ) কৃষক।

৪৩। প্রকৃতিগতভাবে নীল বিদ্রোহ ছিল একটি – (ক) সামন্ততান্ত্রিক বিদ্রোহ, (খ) ধর্মীয় বিদ্রোহ, (গ) কৃষক বিদ্রোহ, (ঘ) শ্রমিক বিদ্রোহ।

৪৪। ব্রিটিশরা ‘চোর-ডাকাত’-এর তকমা দিয়েছিল – (ক) চুয়াড় বিদ্রোহীদের, (খ) সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহীদের, (গ) মুন্ডা বিদ্রোহীদের, (ঘ) বারাসত বিদ্রোহীদের।

আরো পড়ুন :  নাট্যকার কালিদাসের প্রতিভা, Class 12 Sanskrit

৪৫। কোম্পানির শাসনকালে বাংলার প্রথম আদিবাসী বিদ্রোহ ছিল – (ক) কোল বিদ্রোহ, (খ) ভিল বিদ্রোহ, (গ) রংপুর বিদ্রোহ, (ঘ) চুয়াড় বিদ্রোহ।

৪৬। ‘তারিকা-ই-মহম্মদীয়া’ কথাটির অর্থ হল – (ক) ইসলামের অবশ্য পালনীয় কর্তব্য, (খ) হজরত মহম্মদ নির্দেশিত পথ, (গ) ইসলামের জয়, (ঘ) কোরান নির্দেশিত পথ।

৪৭। পাবনা বিদ্রোহের যে কৃষক নেতাকে ‘বিদ্রোহী রাজা’ বলা হয় – (ক) শম্ভুনাথ পাল, (খ) ঈশানচন্দ্র রায়, (গ) টিপু শাহ, (ঘ) মজনু শাহ।

৪৮। ঔপনিবেশিক অরণ্য আইনের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয় – (ক) ব্রিটিশ কোম্পানি, (খ) কৃষক, (গ) জমিদার, (ঘ) আদিবাসী।

৪৯। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহকে ‘পেশাদার ডাকাতের উপদ্রব’ বলেছেন – (ক) ওয়ারেন হেস্টিংস, (খ) লর্ড কর্নওয়ালিশ, (গ) উইলিয়ম হান্টার, (ঘ) উইলিয়ম বেন্টিঙ্ক।

৫০। ‘ধরতি আবা’ কথার অর্থ হল – (ক) পৃথিবীর পিতা, (খ) পৃথিবীর ভগবান, (গ) পৃথিবীর মালিক, (ঘ) বিদ্রোহী নেতা।

৫১। রংপুর বিদ্রোহের (১৭৮৩ খ্রিস্টাব্দ) নেতৃত্ব দিয়েছিলেন – (ক) নুরুলউদ্দিন, (খ) দেবী সিংহ, (গ) সিধু, (ঘ) বিরসা মুন্ডা।

৫২। ঝিন্দরাই মানকি কোন বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন? – (ক) সাঁওতাল, (খ) কোল, (গ) ভিল, (ঘ) মুন্ডা বিদ্রোহ।

৫৩। ভারতের প্রথম নীলকর ছিলেন – (ক) জেমস মিল, (খ) জোনাথন ডানকান, (গ) লুই বোনার্ড, (ঘ) আলেকজান্ডার ডাফ।

৫৪। সাঁওতাল বিদ্রোহ ছিল একটি – (ক) কৃষক বিদ্রোহ, (খ) শ্রমিক বিদ্রোহ, (গ) সিপাহি বিদ্রোহ, (ঘ) উপজাতি বিদ্রোহ।

৫৫। বাংলার ওয়াট-টাইলার নামে পরিচিত ছিলেন (ক) রফিক মণ্ডল, (খ) রামরতন মল্লিক, (গ) বিশ্বনাথ সর্দার, (ঘ) বিষ্ণুচরণ বিশ্বাস।

৫৬। পাগলপন্থী বিদ্রোহে নেতৃত্ব দেন – (ক) টিপু শাহ, (খ) দুদু মিঞা, (গ) রানি শিরোমণি, (ঘ) দেবী চৌধুরানি।

৫৭। পাবনার কৃষক বিদ্রোহ হয়েছিল – (ক) ১৮৬৫ খ্রি. (খ) ১৮৭০ খ্রি. (গ) ১৮৭৫ খ্রি. (ঘ) ১৮৭১ খ্রি।

৫৮। দ্বিতীয় ভারতীয় অরণ্য আইন পাস হয় – (ক) ১৮৭৮ খ্রি, (খ) ১৮৬৫ খ্রি. (গ) ১৮৬৭ খ্রি, (ঘ) ১৮৬৮ খ্রি।

৫৯। ভারতে Indian Forest Department গঠিত হয় – (ক) ১৮৬৪ খ্রি. (খ) ১৮৬৫ খ্রি. (গ) ১৮৭৮ খ্রি. (ঘ) ১৮৯৪ খ্রি।

৬০। সাঁওতাল বিদ্রোহ দমনে ব্রিটিশ সেনাপতি ছিলেন – (ক) মেজর বারোজ, (খ) মেজর হল, (গ) ফার্গুসন, (ঘ) মেজর ম্যাকলাস।

৬১। চুয়াড় বিদ্রোহের একজন নেতা ছিলেন – (ক) ডোমন মাঝি, (খ) অচল সিং, (গ) সেওয়ারাম, (ঘ) মুসা শাহ।

৬২। ‘জমি আল্লাহর দান’ বলেছিলেন – (ক) তিতুমির, (খ) গোলাম মাসুম, (গ) শরিয়ৎউল্লাহ, (ঘ) দুদু মিঞা

৬৩। উলগুলান শব্দের অর্থ হল – (ক) ভয়ংকর বিশৃঙ্খলা, (খ) ভয়ংকর আতঙ্ক, (গ) ভয়ংকর বিদ্রোহ, (ঘ) ভয়ংকর হিংসা। 

অথবা, উলগুলান কথার অর্থ – (ক) বিদ্রোহ, (খ) স্বর্গীয় আদেশ, (গ) বিরাট তোলপাড়, (ঘ) স্বাধীন রাজ্য।

৬৪। ‘ডিং খরচা’ নামে চাঁদা সংগ্রহ করা হত – (ক) কোল বিদ্রোহে, (খ) ভিল বিদ্রোহে, (গ) পাবনা বিদ্রোহে, (ঘ) রংপুর বিদ্রোহে

৬৫। দুদু মিঞার আসল নাম ছিল – (ক) মির নিশার আলি, (খ) আব্দুল গফুর, (গ) মহম্মদ মুসিন, (ঘ) গোলাম মাসুম।

৬৬। পাবনা কৃষক বিদ্রোহের নেতৃত্ব দেন – (ক) ঈশানচন্দ্র রায়, (খ) চাঁদ, (গ) ভৈরব, (ঘ) দিগম্বর বিশ্বাস।

৬৭। বিরসা মুন্ডার উপাস্য দেবতা ছিল – (ক) শাল গাছ, (খ) সিং বোঙা, (গ) ভগবান শিব, (ঘ) দেবী কালিকা।

৬৮। দুদু মিঞার প্রধান কার্যালয় ছিল – (ক) বাহাদুরপুর, (খ) ফরিদপুর, (গ) যশোর, (ঘ) বারাসত।

৬৯। বাঁশের কেল্লা ধ্বংস হয় – (ক) লর্ড আমহার্স্টের, (খ) লর্ড বেন্টিঙ্কের, (গ) লর্ড ডালহৌসির, (ঘ) লর্ড লিটনের আদেশে।

৭০। ১৮৫৯ খ্রিস্টাব্দে প্রথম নীল বিদ্রোহ সংঘটিত হয়েছিল – (ক) মালদহে, (খ) বীরভূমে, (গ) নদিয়ায় (চৌগাছা), (ঘ) কলকাতায়।

৭১। ‘The Santal Insurrection of 1855-57’ গ্রন্থটি লিখেছিলেন – (ক) ধীরেন্দ্রনাথ বাস্কে, (খ) রমেশচন্দ্র মজুমদার, (গ) কালীকিংকর দত্ত, (ঘ) অরূপ হাঁসদা। 

৭২। পাগলপন্থী বিদ্রোহ-এর কেন্দ্রস্থল ছিল – (ক) ফরিদপুর, (খ) রংপুর, (গ) ময়মনসিংহ, (ঘ) পাবনা।

৭৩। মুন্ডা কথার অর্থ – (ক) গ্রাম প্রধান, (খ) বিধর্মী, (গ) বিদ্রোহ, (ঘ) নবজাগরণ।

৭৪। ঘাটশিলার ধলভূমের রাজা ছিলেন – (ক) শিরোমণি, (খ) জগন্নাথ সিংহ, (গ) দুর্জন সিংহ, (ঘ) বুদ্ধু ভগত।

৭৫। ছোটোনাগপুর প্রজাস্বত্ব আইন বা টেন্যান্সি অ্যাক্ট পাস হয় – (ক) ১৯০৫ খ্রি. (খ) ১৯০৬ খ্রি. (গ) ১৯০৭ খ্রি. (ঘ) ১৯০৮ খ্রি।

৭৬। কোল বিদ্রোহ (১৮-৩১-৩২) দমনে কোম্পানির সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব দেন – (ক) ক্যাপটেন রজার্স, (খ) ক্যাপটেন স্কট, (গ) ক্যাপটেন উইলকিনসন, (ঘ) মেজর উইলিয়মস।

৭৭। ‘বাংলার নানাসাহেব’ নামে পরিচিত ছিলেন – (ক) হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়, (খ) কাদের মোল্লা, (গ) রেভাঃ জেমস লঙ, (ঘ) রামরতন মল্লিক।

৭৮। সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের দুজন নেতা হলেন – (ক) ভবানী পাঠক, চিরাগ আলি, (খ) সৈয়দ আহম্মদ, তিতুমির, (গ) ফকির করিম শাহ, টিপু শাহ, (ঘ) হাজি শরিয়ৎউল্লাহ, দুদু মিঞা।

৭৯ । তিতুমির কর্তৃক ঘোষিত সরকারের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন – (ক) তিতুমির, (খ) গোলাম মাসুম, (গ) সৈয়দ আহমেদ, (ঘ) মৈনুদ্দিন।

৮০। চুয়াড়’ শব্দের অর্থ হল – (ক) কৃষক, (খ) সহায়ক, (গ) অসভ্য বা বর্বর, (ঘ) বিদ্রোহী।

অথবা, চুয়াড় শব্দটির অর্থ হল – (ক) কৃষক শ্রেণি, (খ) দুর্বৃত্ত ও নীচ জাতি, (গ) যাযাবর শ্রেণি, (ঘ) মধ্যবিত্ত শ্রেণি।

৮১। সাঁওতাল বিদ্রোহকে যে পত্রিকা সমর্থন করেছিল – (ক) বামাবোধিনী, (খ) হিন্দু প্যাট্রিয়ট, (গ) গ্রামবার্তা প্রকাশিকা, (ঘ) বেঙ্গালি।

৮২। চাইবাসার যুদ্ধে ইংরেজ সেনাপতি ছিলেন – (ক) গর্ডন, (খ) রোগসেস, (গ) ডালহৌসি, (ঘ) ব্রান্ডিস।

৮৩। নীল আইন পাস হয় – (ক) ১৮৬২ খ্রিস্টাব্দে, (খ) ১৮৬৪ খ্রিস্টাব্দে, (গ) ১৮৬৬ খ্রিস্টাব্দে, (ঘ) ১৮৬৮ খ্রিস্টাব্দে।

৮৪। মুন্ডা’উলগুলান’-এর সূত্রপাত হয় – (ক) ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি, (খ) ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪ ডিসেম্বর, (গ) ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪ নভেম্বর, (ঘ) ১৮৯৯ খ্রিস্টাব্দের ২৪ আগস্ট।

৮৫। বাংলায় ‘তারিকা-ই-মহম্মদীয়ার’ ভাবধারা প্রচার করেন – (ক) টিপু শাহ, (খ) হাজি শরিয়ৎউল্লাহ, (গ) দুদু মিঞা, (ঘ) তিতুমির।

৮৬। ধাদকার শ্যামগঞ্জন যে বিদ্রোহের নেতা ছিলেন তার নাম – (ক) সাঁওতাল বিদ্রোহ, (খ) চুয়াড় বিদ্রোহ, (গ) কোল বিদ্রোহ, (ঘ) মুন্ডা বিদ্রোহ।

৮৭। সাঁওতাল বিদ্রোহের কথা জানতে পারি যে উপন্যাস থেকে – (ক) আরণ্যক, (খ) আনন্দমঠ, (গ) পথের পাঁচালী, (ঘ) পথের দাবী।

৮৮। কোল বিদ্রোহের নেতা ছিলেন – (ক) সিধু, (খ) বুলু ভগত, (গ) নুরুলউদ্দিন, (ঘ) করিম শাহ।

৮৯। ‘বিপ্লব’ কথার অর্থ হল – (ক) সম্পূর্ণ পরিবর্তন, (খ) আমূল পরিবর্তন, (গ) আংশিক পরিবর্তন, (ঘ) পরিবর্তনহীন।

৯০। ভারতে সর্বপ্রথম নীলশিল্প গড়ে তোলেন – (ক) লুই বোনার্ড, (খ) উইলিয়ম হান্টার, (গ) জেমস লঙ, (ঘ) ক্যারল ব্লুম। 

৯১। পাবনা বিদ্রোহের খবর প্রকাশিত হত – (ক) বঙ্গঙ্গদর্শন পত্রিকায়, (খ) বামাবোধিনী পত্রিকায়, (গ) সমাচার দর্পণ পত্রিকায়, (ঘ) গ্রামবার্তা প্রকাশিকা পত্রিকায়।

৯২। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহের সূচনা বৎসর হল – (ক) ১৭৫৭ খ্রি. (খ) ১৭৭২ খ্রি, (গ) ১৮৬৩ খ্রি. (ঘ) ১৭৬৩ খ্রি।

৯৩। দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি গঠিত হয় – (ক) ১৮৩৪ খ্রি, (খ) ১৮৩৫ খ্রি, (গ) ১৮৩৬ খ্রি. (ঘ) ১৮৩৮ খ্রি।

আরো পড়ুন :  প্রতিজ্ঞাসাধনম, অম্বিকাদত্তব্যাস, Class 11 Sanskrit

৯৪। ভারতবর্ষকে ‘দার-উল-হারব’ বলে ঘোষণা করেন – (ক) দুদু মিঞা, (খ) শরিয়ৎউল্লাহ, (গ) সিধু, (ঘ) শাহ ওয়ালিউল্লাহ।

৯৫। রফিক মণ্ডল নেতৃত্ব দিয়েছিলেন – (ক) ওয়াহাবি আন্দোলনে, (খ) ফরাজি আন্দোলনে, (গ) নীল বিদ্রোহে, (ঘ) সাঁওতাল বিদ্রোহে।

৯৬। নীল বিদ্রোহকে সমর্থন জানায় – (ক) বামাবোধিনী, (খ) বঙ্গাদর্শন, (গ) অবলাবান্ধব, (ঘ) হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকা।

৯৭। ওয়াহাবি আন্দোলনের (তারিকা-ই-মহম্মদীয়া) স্লোগান ছিল – (ক) তারিখ-ই-মহম্মদীয়া, (খ) মহম্মদের শিক্ষা, (গ) পবিত্র কোরানে ফিরে যাও, (ঘ) জমির মালিক ঈশ্বর।

৯৮। ফরাজি আন্দোলন প্রথম শুরু হয়েছিল – (ক) ২৪ পরগনাতে, (খ) হুগলিতে, (গ) বর্ধমানে, (ঘ) ফরিদপুরে।

৯৯। তিতুমিরের প্রধান সেনাপতির নাম ছিল – (ক) গোলাম মাসুম, (খ) মৈনুদ্দিন, (গ) করিম শাহ, (ঘ) টিপু শাহ।


অতি-সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন

১। কত খ্রিস্টাব্দে ‘নীল কমিশন’ গঠিত হয়?

২। ভাগনাডিহিতে কোন বিদ্রোহের সূচনা হয়েছিল?

৩। উলগুলান’ বলতে কী বোঝায়?

৪। ফরাজি’ কথার অর্থ কী?

৫। ‘ফরাজি’ ‘আন্দোলনের প্রবর্তক কে?

৬। সাঁওতাল বিদ্রোহের একজন নেতার নাম লেখো।

৭। মুন্ডা বিদ্রোহের একজন নেতৃত্বের নাম লেখো।

৮। সাঁওতাল বিদ্রোহের সময়কাল উল্লেখ করো।

৯। দামিন-ই-কোহ কথার অর্থ কী?

১০। কে নিজেকে ‘ধরতি আবা’ বলে ঘোষণা করেন।

১১। বাংলাদেশে ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ শাসনের বিরদ্ধে সংঘটিত প্রথম কৃষক বিদ্রোহ কোনটি?

১২। মোপালা বিদ্রোহ (১৮০২) কোথায় সংঘটিত হয়?

১৩। বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলনের নেতা কে ছিলেন? বাংলায় এই আন্দোলনের প্রধান খাঁটি কোথায় ছিল? 

১৪। তিতুমির কোথায় বাঁশের কেল্লা বানিয়েছিলেন।

১৫। নীল বিদ্রোহ কোন অঞ্চলে প্রসার লাভ করেছিল।

১৬। নীল বিদ্রোহের একজন নেতৃত্বের নাম লেখো।

১৭। নীল বিদ্রোহের সময়কাল উল্লেখ করো।

১৮। ফরাজি আন্দোলনের একজন নেতৃত্বের নাম লেখো।

১৯। সাঁওতাল বিদ্রোহের বিস্তার কোন কোন অঞ্চলে হয়েছিল।

২০। মুন্ডা বিদ্রোহের বিস্তার কোন্ কোন্ অঞ্চলে হয়েছিল?

২১। ওয়াহাবি আন্দোলন বাংলার কোন্ কোন্ অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে?

২২। ফরাজি আন্দোলন বাংলার কোন্ কোন্ অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে?

২৩। ওয়াহাবি আন্দোলনের দুজন নেতার নাম লেখো।

২৪। মুন্ডা বিদ্রোহের সময়কাল উল্লেখ করো।

২৫। ওয়াহাবি আন্দোলনের সময়কাল উল্লেখ করো।

২৬। ফরাজি আন্দোলনের সময়কাল উল্লেখ করো।

২৭। ওয়াহাবি আন্দোলন ভারতের কোন্ কোন্ অঞ্চলে সংঘটিত হয়েছিল?

২৮। পাগলপন্থী সম্প্রদায়ের প্রতিষ্ঠাতা কে?

২৯। ছোটোনাগপুর প্রজাস্বত্ব আইন কবে পাস হয়?

৩০। দিকু কাদের বলা হয়?

৩১। চুয়াড় কারা?

৩২। ভিল বিদ্রোহ কোথায় হয়েছিল?

৩৩। কোন্ অঞ্চলকে ‘জঙ্গলমহল’ বলা হয়?

৩৪। কোন্ বিদ্রোহে সুই মুন্ডা নেতৃত্ব দেন?

৩৫। দাদন প্রথা কী?

৩৬। বঙ্গীয় প্রজাস্বত্ব আইন কোন্ বিদ্রোহের পরিণতিতে, কবে পাস হয়েছিল?

৩৭। মজনু শাহ ও মুসা শাহ কোন্ বিদ্রোহের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।

৩৮। সাঁওতালি ভাষায় ‘ডহর’ কথার অর্থ কী?

৩৯। ভিল বিদ্রোহ কে দমন করেছিলেন?

৪০। বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘আনন্দমঠ’ ও ‘দেবী চৌধুরানী উপন্যাসে কোন্ বিদ্রোহের উল্লেখ আছে?

৪১। হুল দিবস কবে পালিত হয়?

৪২। কোন্ বাংলা নাটক আঙ্কেল টমস কেবিনের সঙ্গে তুলনীয়?


সত্য/মিথ্যা নিরূপণ করো

১। ফরাজি একটি প্রাচীন উপজাতির নাম।

২। মির নিশার আলি বাঁশের কেল্লা বানিয়েছিলেন।

৩। ফরাজি আন্দোলনের একজন নেতা ছিলেন হাজি শরিয়ঊল্লাহ।

৪। নীল বিদ্রোহের অন্যতম নেতা ছিলেন বিশ্বনাথ সর্দার।

৫। ফরাজি আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দুদু মিঞা।

৬। পাগলপন্থী আদর্শের প্রবর্তন করেন ফকির করিম শাহ।

৭। বিরসা মুন্ডার উপাস্য সিং বোঙা ছিলেন মুন্ডাদের সূর্যদেবতা।

৮। দিকু শব্দের অর্থ বহিরাগত।

৯। নীল বিদ্রোহের প্রথম শহিদ ছিলেন বিশ্বনাথ সর্দার।

১০। স্বাধীন মুন্ডারাজ প্রতিষ্ঠার কথা ঘোষণা করেন সুই মুন্ডা।

১১। খেরওয়ার সাঁওতালদের একটি ধর্মীয় আন্দোলন।

১২। বাংলায় ওয়াহাবি আন্দোলন বারাসত বিদ্রোহ (১৮৩১ খ্রি) নামে পরিচিত।

১৩। ইজারাদার দেবী সিংহ-এর অত্যাচারের বিরদ্ধে রংপুর। 

১৪। ফরাজি আন্দোলনের অপর নাম ছিল মিঞা আন্দোলন।

১৫। বিরসা মুন্ডার একজন অনুগামী হলেন সুই মুন্ডা।

১৬। মুন্ডা বিদ্রোহের প্রেক্ষাপটে মহাশ্বেতা দেবী রচনা করেন ‘অরণ্যের অধিকার’।


বিবৃতির সঙ্গে মানানসই ব্যাখ্যাটি নির্বাচন করো

১। বিবৃতি: ভারতের ঔপনিবেশিক ব্রিটিশ সরকার অরণ্য আইন প্রবর্তন করেছিল। ব্যাখ্যা ১: ব্রিটিশ সরকারের অরণ্য আইন প্রবর্তনের উদ্দেশ্য ছিল পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করা। ব্যাখ্যা ২: ব্রিটিশ সরকারের উদ্দেশ্য ছিল অরণ্যবাসীদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করা। ব্যাখ্যা ৩: ব্রিটিশ সরকার নিজেদের স্বার্থে অরণ্য সম্পদ ব্যবহার করতে চেয়েছিলেন।

২। বিবৃতি : ঔপনিবেশিক সরকার উপজাতিদের জন্য ‘দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি’ নামে একটি পৃথক অঞ্চল গঠন করেছিলেন।-ব্যাখ্যা ১: এটি গঠিত হয়েছিল চুয়াড় বিদ্রোহের পর। ব্যাখ্যা ২: এটি গঠিত হয়েছিল কোল বিদ্রোহের পর। ব্যাখ্যা ৩: এটি গঠিত হয়েছিল মুন্ডা বিদ্রোহের পর।

৩। বিবৃতি: সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ বাংলায় ব্রিটিশ শাসনকে প্রতিরোধ করতে চেয়েছিল। ব্যাখ্যা ১: বাংলার সন্ন্যাসী-ফকির সম্প্রদায় বিধর্মী খ্রিস্টান ইংরেজদের শাসন মেনে নিতে প্রস্তুত ছিল না। ব্যাখ্যা ২: বাংলার সন্ন্যাসী ও ফকির সম্প্রদায় কোম্পানির শাসনের ফলে তাদের প্রথাগত জীবিকা থেকে বঞ্চিত হয়েছিল। ব্যাখ্যা ৩: বাংলার সন্ন্যাসী-ফকির সম্প্রদায়ের ধর্মাচরণের অধিকার কোম্পানি আইন করে নিষিদ্ধ করেছিল।

৪। বিবৃতি: কোল বিদ্রোহ (১৮৩১-৩২ খ্রি) মূলত উপনিবেশবিরোধী সংগ্রাম ছিল। ব্যাখ্যা ১: কোল জনগণ ব্রিটিশ কোম্পানির হাত থেকে দেশের শাসনক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিল। ব্যাখ্যা ২: ছোটোনাগপুর অঞ্চলে কোম্পানি-শাসনের অত্যাচারের বিরুদ্ধে কোল জনগণ সংঘবন্ধ হয়েছিল। ব্যাখ্যা ৩: কোল বিদ্রোহে দেশীয় বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায় নেতৃত্ব দিয়েছিল।

৫। বিবৃতি: উনিশ শতকে কোম্পানির আমলে ভারতে বনজ সম্পদ সংরক্ষণের উদ্যোগ নেওয়া হয়। ব্যাখ্যা ১: ভারতবর্ষের মাটি ছিল উর্বর এবং উন্নত কাঠ উৎপাদন ক্ষেত্র। ব্যাখ্যা ২: ভারত থেকে কাঠ বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে রপ্তানি বৃদ্ধির জন্য। ব্যাখ্যা ৩: ভারতের রেলপথ নির্মাণ ও বিস্তারের কাজে ব্যবহারের জন্য।

৬। বিবৃতি: আদিবাসী কোলরা দিকুদের ওপর ক্ষুদ্ধ ছিল। ব্যাখ্যা ১: দিকুরা কোলদের ওপর তীব্র শোষণ চালাত। ব্যাখ্যা ২: দিকুরা কোলদের নীলচাষে বাধ্য করত। ব্যাখ্যা ৩: বহিরাগত জমিদার ও মহাজনরা দিকু নামে পরিচিত ছিল।

৭। বিবৃতি: উনিশ শতকের শেষদিকে ভারতে নীলচাষ প্রায় বন্ধ হয়ে যায়। ব্যাখ্যা ১: এই সময় সরকার আইন করে নীলচাষ বন্ধ করে দেয়। ব্যাখ্যা ২: চাষিরা অলাভজনক নীলচাষ বন্ধ করে দেয়। ব্যাখ্যা ৩: ইউরোপে কৃত্রিম নীল উৎপাদন শুরু হয়েছিল। 

৮। বিবৃতি : বিরসা মুন্ডা এক নতুন ধর্মমত প্রচার করেন। ব্যাখ্যা ১: তিনি ধর্মীয়ভাবে মুন্ডাদের ঐক্যবদ্ধ করতে চেয়েছিলেন। ব্যাখ্যা ২: তিনি একজন ধর্মগুরু হতে চেয়েছিলেন। ব্যাখ্যা ৩: তিনি সর্বধর্ম সমন্বয়ী মনোভাব গড়তে চেয়েছিলেন।

৯। বিবৃতি: সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহের মূল কারণ ছিল অর্থনৈতিক। ব্যাখ্যা ১: জমিদারেরা তাদের কাছে অত্যধিক গৃহকর দাবি করে। বাখ্যা ২: সন্ন্যাসী-ফকির উৎপাদিত শস্যের সঠিক দাম পেত না। ব্যাখ্যা ৩: ইংরেজ কোম্পানি সন্ন্যাসীদের কাছে মাথাপিছু তীর্থকর আদায়ের দাবি জানিয়েছিল।

১০। বিবৃতি: বিরসা মুন্ডাকে মুন্ডারা ধরতি আবা বা ভগবানরূপে পুজো শুরু করে। ব্যাখ্যা ১: বিরসা ধর্মপ্রচারক হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেছিল। ব্যাখ্যা ২: গুলি করলে বা তির চালালে বিরসার গায়ে লাগত না বা তাকে জেলখানায় আটকে রাখা যেত না। ব্যাখ্যা ৩: বিরসা নিজেকে ভগবানের দূত হিসেবে প্রচার করেছিল।

১১। বিবৃতি: ১৮৫৯-৬০ খ্রিস্টাব্দে সংঘটিত নীল বিদ্রোহ অন্যান্য কৃষক বিদ্রোহ থেকে ছিল স্বতন্ত্র। ব্যাখ্যা ১: এই বিদ্রোহ সুনির্দিষ্ট লক্ষ ও কর্মসূচি অনুযায়ী চলেছিল। ব্যাখ্যা ২: এই বিদ্রোহের ভয়ংকরতা সরকারকে বেশি উদ্বিগ্ন করে তোলে এবং সংস্কার সাধনে বাধ করে। ব্যাখ্যা ৩: এই বিদ্রোহে কৃষকদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন মধ্যবিত্ত বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায়, বহু জমিদার ও খ্রিস্টান মিশনারি সম্প্রদায়।

আরো পড়ুন :  গ্রহরূপে পৃথিবী প্রশ্ন উত্তর, Class 10 Geography

সংক্ষিপ্ত উত্তরধর্মী প্রশ্ন

১। ফরাজি আন্দোলন কি নিছক ধর্মীয় আন্দোলন ছিল? অথবা, ফরাজি আন্দোলন কি ধর্মীয় পুনর্জাগরণের আন্দোলন? [২০১৭, ২০২০]

২। চুয়াড় বিদ্রোহের (১৭৯৮-১৭৯৯) গুরুত্ব কী ছিল? [২০২০]

৩। নীল বিদ্রোহে খ্রিস্টান মিশনারিদের ভূমিকা কীরূপ ছিল? [২০১৯]

৪। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ ব্যর্থ হল কেন? [২০১৯]

৫। দুদু মিঞা স্মরণীয় কেন? [২০১৮]

৬। নীল বিদ্রোহে হরিশচন্দ্র মুখোপাধ্যায়ের ভূমিকা কীরূপ ছিল? [২০১৮]

৭। নীলকররা নীলচাষিদের ওপর কীভাবে অত্যাচার করত তা সংক্ষেপে আলোচনা করো। [২০১৭] 

৮। বিপ্লব বলতে কী বোঝায়?

৯। মুন্ডা বিদ্রোহের প্রধান লক্ষ্য কী ছিল?

১০। ফরাজি আন্দোলনের ব্যর্থতার কারণ কী? [২০২২, ২০২৩]

১১। খুৎকাঠি প্রথা কী?

১২। দিকু কারা?

১৩। তিতুমির স্মরণীয় কেন? [২০২২]

১৪। তিতুমিরের বারাসত বিদ্রোহের প্রধান লক্ষ্য কী ছিল?

১৫। বারাসত বিদ্রোহ কী?

১৬। চুয়াড় বিদ্রোহকে ‘চুয়াড় বিপ্লব’ বললে কেন ভুল বলা হবে?

১৭। দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত এজেন্সি কেন গড়ে তোলা হয়েছিল? [২০২৩]

১৮। ‘পাইক’ কাদের বলা হত? [২০২৪]

১৯। ‘হেদায়তী’ নামে কারা পরিচিত ছিল? [২০২৪]

২০। বিরসা মুন্ডা কে ছিলেন?

২১। দামিন-ই-কোহ বলতে কী বোঝো?

২২। এলাকা চাষ বা নিজ আবাদি চাষ বলতে কী বোঝো?

২৩। পাইকান জমি কী?

২৪। ফরাজি আন্দোলনের লক্ষ্য কী ছিল?

২৫। তারিকা-ই-মহম্মদীয়া বলতে কী বোঝো?

২৬। ঔপনিবেশিক অরণ্য আইন কী?

২৭। বেএলাকা চাষ (রায়তি চাষ) বলতে কী বোঝো?

২৮। কোল বিদ্রোহের দুটি বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করো।

২৯। পাগলপন্থী নামে কারা পরিচিত এবং তারা বিদ্রোহ করেছিল কেন।

৩০। টীকা লেখো: কোল বিদ্রোহ।

৩১। কোল বিদ্রোহের দুটি কারণ লেখো। অথবা, কোল বিদ্রোহ কেন হয়েছিল?

৩২। ওয়াহাবি আন্দোলনের ব্যর্থতার দুটি কারণ লেখো।

৩৩। সাঁওতাল বিদ্রোহের চরিত্র বিশ্লেষণ করো। 

৩৪। মুন্ডা বিদ্রোহের চরিত্র বিশ্লেষণ করো।

৩৫। ফরাজি আন্দোলনের চরিত্র বিশ্লেষণ করো।

৩৬। নীল বিদ্রোহের চরিত্র বিশ্লেষণ করো। 

৩৭। ওয়াহাবি আন্দোলন চরিত্রগত দিক দিয়ে কেমন ছিল?

৩৮। পাবনা কৃষক বিদ্রোহ কেন হয়েছিল?

৩৯। তারিকা-ই-মহম্মদীয়া কোন্ আন্দোলনকে বলা হয় এবং কেন?

৪০। টীকা লেখো: চুয়াড় বিদ্রোহ। 

৪১। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ কবে, কোথায় হয়? এই বিদ্রোহের কয়েকজন নেতার নাম লেখো।

৪২। চুয়াড় বিদ্রোহের দুটি বৈশিষ্ট্য লেখো।

৪৩। কে, কেন ‘বিশে ডাকাত’ নামে পরিচিত ছিলেন?

৪৪। কেনারাম ও বেচারাম কী?

৪৫। নীল কমিশন কী উদ্দেশ্যে ও কতজন সদস্য নিয়ে গঠিত হয়?

৪৬। কে, কেন ‘মেদিনীপুরের লক্ষ্মীবাঈ’ নামে পরিচিত।

৪৭। উপনিবেশিক বাংলায় ধর্মের ছত্রছায়ায় সংঘটিত দুটি কৃষক বিদ্রোহের নাম লেখো।

৪৮। নীল কমিশনের সুপারিশগুলি কী কী?

৪৯। ভাগনাডিহির মাঠ ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ কেন?

৫০। ওয়াহাবি আন্দোলনের উদ্দেশ্য কী ছিল?

৫১। সংরক্ষিত অরণ্য কী?

৫২। ‘হল্কা’ ও ‘খলিফা’ বলতে ফরাজি আন্দোলনে কী বোঝাত?

৫৩। পাবনা রায়ত লিগ কেন গঠিত হয়?

৫৪। বারাসত বিদ্রোহ ব্যর্থ হল কেন? [২০২৫]

৫৫। সাঁওতাল বিদ্রোহের (১৮৫৫-৫৬) গুরুত্ব কী? [২০২৫]

৫৬। কোল বিদ্রোহের ফলাফল লেখো।

৫৭। সাঁওতাল বিদ্রোহের ব্যর্থতার দুটি কারণ লেখো।

৫৮। পাইকরা কেন চুয়াড় বিদ্রোহে অংশ নিয়েছিল।

৫৯। পঞ্চম ও অষ্টম আইন কী?

৬০। তানাভকৎ আন্দোলন (১৯১৪ খ্রিস্টাব্দ) কী?

৬১। ছোটোনাগপুর প্রজাস্বত্ব আইন কী?

৬২। সাঁওতাল বিদ্রোহের প্রতি হিন্দু প্যাট্রিয়ট পত্রিকার কী মনোভাব ছিল?

৬৩। ভিল বিদ্রোহের কারণ কী?

৬৪। খেরওয়াড় বলতে কী বোঝো?

৬৫। কোল বিদ্রোহের ব্যর্থতার দুটি কারণ লেখো।


বিশ্লেষণধর্মী প্রশ্ন

১। ১৮৫৫ খ্রিস্টাব্দে সাঁওতালরা বিদ্রোহ করেছিল কেন? [২০১৭]

২। উপনিবেশিক অরণ্য আইন ভারতের আদিবাসী জনগণের বিদ্রোহের প্রেক্ষাপট তৈরি করেছিল মন্তব্যটি ব্যাখ্যা করো।

৩। উপনিবেশিক সরকার কী উদ্দেশ্যে অরণ্য আইন প্রণয়ন করেছিল? [২০২২, ২০১৮]

৪। বিদ্রোহ, অভ্যুত্থান ও বিপ্লব’-এর ধারণাটি ব্যাখ্যা করো। অথবা, বিদ্রোহ, অভ্যুত্থান, বিপ্লব এই তিনটি ধারণার পার্থক্যগুলি একটি করে উদাহরণসহ ব্যাখ্যা করো। [২০২৩]

৫। বারাসত বিদ্রোহের প্রকৃতি বিশ্লেষণ করো। [২০২৩]

৬। টাকা লেখো: সাঁওতাল বিদ্রোহ। অথবা, সাঁওতাল বিদ্রোহের একজন নেতার নাম উল্লেখ করো। এই বিদ্রোহের প্রধান কারণ কী? এই বিদ্রোহের গুরুত্ব নির্ণয় করো।

৭। তিতুমিরের নেতৃত্বে ওয়াহাবি আন্দোলনের পরিচয় দাও।

৮। ঔপনিবেশিক অরণ্য আইন কীভাবে আদিবাসীদের অধিকার হরণ করেছিল। অনুরূপ প্রশ্ন: উপনিবেশিক অরণ্য আইন কীভাবে আদিবাসী জনগণকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছিল?

৯। নীল বিদ্রোহে সংবাদপত্রের ভূমিকা বিশ্লেষণ করো। [২০২২]

১০। ভারতে কোম্পানির শাসনকালে কৃষক-বিদ্রোহের কারণ কী ছিল। দুটি উপজাতি বিদ্রোহের নাম লেখো।

১১। মুন্ডা বিদ্রোহের কারণ ও প্রভাব আলোচনা করো।

১২। সাঁওতাল বিদ্রোহের প্রকৃতি আলোচনা করো।

১৩। সন্ন্যাসী ও ফকির বিদ্রোহের কারণগুলি আলোচনা করো।

১৪। ব্রিটিশ শাসনের প্রথম শতকে উপজাতি বিদ্রোহের কারণ। কী? অনুরূপ প্রশ্ন: ব্রিটিশ শাসনকালে সংঘটিত আদিবাসী বিদ্রোহগুলির কারণ লেখো।

১৫। ফরাজি আন্দোলনের সূচনা কোথায় হয়। এই আন্দোলনের দুজন নেতার নাম লেখো। এই আন্দোলন কি শুধুমাত্র একটি ধর্মীয় আন্দোলন ছিল?

১৬। টীকা লেখো: ফরাজি আন্দোলন।

১৭। ওয়াহাবিদের আদর্শ কী ছিল? ভারতে ওয়াহাবি আন্দোলনের সূচনা কে করেন? বাংলায় তিতুমিরের আন্দোলনের গুরুত্ব কী?

১৮। সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ ও প্রভাব আলোচনা করো।

১৯। নীল বিদ্রোহের কারণ ও প্রভাব আলোচনা করো।

২০। ওয়াহাবি ও ফরাজি আন্দোলনের মধ্যে কী পার্থক্য ছিল?

২১। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহ কি কৃষক বিদ্রোহ ছিল?

২২। ওয়াহাবি আন্দোলনের কারণ ও প্রভাব আলোচনা করো।

২৩। ফরাজি আন্দোলনের কারণ ও প্রভাব আলোচনা করো।

২৪। নীল বিদ্রোহের প্রকৃতি আলোচনা করো।

২৫। রংপুর বিদ্রোহ কেন হয়েছিল?

২৬। কোল বিদ্রোহের কারণ আলোচনা করো।

২৭। ফরাজি আন্দোলনের বৈশিষ্ট্য লেখো।

২৮। নীল বিদ্রোহের ফলাফল আলোচনা করো।

২৯। নীল বিদ্রোহের প্রতি শিক্ষিত বাঙালি সমাজের ভূমিকা কীরূপ ছিল? [২০২৫]

৩০। মুন্ডা বিদ্রোহের (১৮৯৯-১৯০০) গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো। [২০২৫]

৩১। কোল বিদ্রোহের গুরুত্ব লেখো।

৩২। টাকা লেখো: চুয়াড় বিদ্রোহ।

৩৩। কোল বিদ্রোহ (১৮৩১ ১৮৩২ খ্রি) সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।

৩৪। ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রকৃতি কী ছিল?

৩৫। ফরাজি আন্দোলনের প্রসারে দুদু মিঞার ভূমিকা উল্লেখ করো।

৩৬। উপনিবেশিক ভারতের মুন্ডা বিদ্রোহের সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও।

৩৭। ভারতের ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রসার সম্পর্কে লেখো।

৩৮। চুয়াড় বিদ্রোহের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।


রচনাধর্মী প্রশ্ন

১। নীল বিদ্রোহ ঘটেছিল কেন? এই বিদ্রোহের বৈশিষ্টা বিশ্লেষণ করো।

২। নীল বিদ্রোহের কারণ ও গুরুত্ব বিশ্লেষণ করো।

৩। সাঁওতাল বিদ্রোহ সম্পর্কে যা জানো লেখো।

৪। সাঁওতাল বিদ্রোহের কারণ ও ফলাফল সম্পর্কে সংক্ষেপে আলোচনা করো।

৫। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহের ঐতিহাসিক তাৎপর্য কী ছিল? এই বিদ্রোহ ব্যর্থ হল কেন?

৬। ওয়াহাবি ও ফরাজি আন্দোলনের চরিত্রের তুলনামূলক আলোচনা করো। উনিশ শতকে চুয়াড় বিদ্রোহের প্রধান কারণগুলি কী ছিল?

৭। সন্ন্যাসী-ফকির বিদ্রোহের (১৭৬৩-১৮০০) সংক্ষিপ্ত বিবরণ দাও। এই বিদ্রোহের ঐতিহাসিক তাৎপর্য কী ছিল? (২০২৫)


অন্যান্য অধ্যায়ের প্রশ্ন দেখ


Leave a Comment

error: Content is protected !!