Last Update : June 29, 2024
দশম শ্রেণির ভূগোলের প্রথম অধ্যায় (বহির্জাত প্রক্রিয়া ও সৃষ্ট ভূমিরূপ) থেকে MCQ, SAQ, শূন্যস্থান পূরণ, শুদ্ধ-অশুদ্ধ প্রশ্নসহ ব্যাখ্যামূলক ও রচনাধর্মী প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হল।
১.১ বহির্জাত প্রক্রিয়া [MCQ]
- যে প্রক্রিয়ায় অভিকর্ষের টানে উচ্চভূমির ঢাল বরাবর মাটি ও শিলাস্তর নেমে আসে তাকে বলে – আবহবিকার/ পর্যায়ন প্রক্রিয়া/ অন্তর্জাত প্রক্রিয়া/ পুঞ্জক্ষয় প্রক্রিয়া।
- বহির্জাত শক্তির মূল উৎস – সূর্য/ ভূমিকম্প/ মহীভাবক আলোড়ন/ আগ্নেয়গিরি।
- যে প্রক্রিয়ায় ভূ-পৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পায়, তাকে বলে – আরোহণ প্রক্রিয়া/ আবহবিকার প্রক্রিয়া/ অবরোহন প্রক্রিয়া/ নগ্নীভবন প্রক্রিয়া।
- পর্যায়ন শক্তি বলে – বহির্জাত শক্তি/ অপার্থিব বল/ অন্তর্জাত বল/ কোনোটিই নয়।
- যে প্রক্রিয়ায় ভূমিভাগের উচ্চতা হ্রাস পায় – আরোহণ/ অবঘর্ষ/ অবরোহণ/ নগ্নীভবন।
- সমুদ্র জলতলের সাপেক্ষে ভূমির সম উচ্চতার সাধারণ তল গঠনের প্রক্রিয়াকে বলে – অবরোহণ/ জৈবিক/ আরোহণ/ পর্যায়ন।
- নগ্নীভবন বলতে সঠিক কোন প্রক্রিয়াটিকে বোঝায়? – অবরোহণ/ পর্যায়ন/ আরোহণ/ সমতলীকরণ।
- অবরোহণ হল – ক্ষয় প্রক্রিয়া/ সঞ্চয়/ ক্ষয় ও বহন/ কোনোটিই নয়।
- ক্ষয়সীমার ধারণার প্রবর্তক – ডেভিস/ পেঙ্ক/ পাওয়েল/ হ্যাক।
- বহির্জাত প্রক্রিয়া – অগ্ন্যুৎপাত/ ভূকম্প/ পাতচলন/ অবরোহন।
- যে প্রক্রিয়ায় বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি ভূপৃষ্ঠের উপর ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটায় তাকে বলে – বহির্জাত প্রক্রিয়া/ অন্তর্জাত প্রক্রিয়া/ গিরিজনি আলোড়ন/ মহিভাবক আলোড়ন।
- অবরোহণ ও আরোহণের সম্মিলিত রূপ হল – নগ্নীভবন/ ক্ষয়ীভবন/ পর্যায়ন/ পুঞ্জিত ক্ষয়।
১.২ বহির্জাত প্রক্রিয়া [SAQ]
[1] সর্বাধিক প্রভাব বিস্তারকারী বহিজাত শক্তি কী?
- নদী।
[2] অবরোহণ প্রক্রিয়ার একটি উদাহরণ দাও।
- আবহবিকার।
[3] ভূমির শেষ ক্ষয়সীমা কী?
- সমুদ্র জলপৃষ্ঠ।
[4] একটি অন্ত:জাত ভূমিরূপ গঠনকারী ধীর প্রক্রিয়ার নাম কর।
- পাতসঞ্চালন প্রক্রিয়া।
[5] পর্যায়ন বা Gradation শব্দটি কে বা কারা ব্যবহার করেন?
- চেম্বারলিন ও স্যালিসবেরী।
[6] কোন প্রক্রিয়ায় শিলাস্তরের উপরিভাগের শিলাচূর্ণ পরিবহণের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন না করলে তাকে কী বলে?
- আবহবিকার।
[7] ক্ষয়সীমা ধারনার প্রবর্তক কে?
- JW Powell.
১.৩ বহির্জাত প্রক্রিয়া [শূন্যস্থান পূরণ]
- বিভিন্ন ধরনের বহির্জাত শক্তির দ্বারা ভূমিভাগের সমতলীকরণ ঘটলে তাকে পর্যায়ন বলে।
- আবহবিকার ও ক্ষয়কার্যের যৌথ কার্যের ফলে সৃষ্ট ভূমিভাগের পরিবর্তন করার প্রক্রিয়াকে নগ্নীভবন বলা হয়।
- জন ওয়েসলি পাওয়েল হলেন ক্ষয়সীমা ধারণার প্রবর্তক।
২.১ নদীর কাজ [MCQ]
- নদী সাধারণত ক-টি প্রক্রিয়ায় ক্ষয়কাজ করে থাকে? – 2/ 3/ 1/ 5।
- আফ্রিকার নীল নদের গতিপথে খার্তুম থেকে আসোয়ান পর্যন্ত খরস্রোত দেখা যায় – 6টি/ 5টি/ 4টি/ ৪টি।
- পলিশঙ্কু গঠিত হয় নদীর – পার্বত্য গতিতে/ নিম্নগতিতে/ মধ্য ও নিম্নগতিতে/ উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে।
- কলোরাডো নদীর পৃথিবী বিখ্যাত গ্র্যান্ড ক্যানিয়ন একটি – জলবিভাজিকা/ নদীমঞ্চ/ শৈলশিরা/ I আকৃতির উপত্যকা।
- নদী বর্তনের ধারণা দেন – পার্দে/ পাওয়েল/ ডেডিস/ ডারউইন।
- যে নদী প্রধান নদী থেকে বেরিয়ে অন্য কোনো জলাশয়ে পড়ে তাকে বলে – উপনদী/ শাখানদী/ খাঁড়ি/ কোনোটিই নয়।
- নদীর একটি ক্ষয়জাত ভূমিরূপ হল – পললব্যজনী/ নদী-বাঁক/ প্লাবনভূমি/ বদ্বীপ।
- শুষ্ক অঞ্চলের গিরিখাতকে বলা হয় – ক্যানিয়ন/ মন্থকূপ/ ‘v’ আকৃতির উপত্যকা/ ধান্দ।
- জলপ্রপাত ধাপে ধাপে নেমে এলে তাকে বলে – কাসকেড/ ভূমিকম্প/ ক্যাটারাক্ট/ কোনোটাই নয়।
- নদীর নিক্ পয়েন্টের মধ্যে সৃষ্টি হয় – অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ/ জলপ্রপাত/ প্লাবনভূমি/ পললশকু।
- পলল শঙ্কু সৃষ্টি হয় – উচ্চভাগে/ পর্বতের পাদদেশে/ বদ্বীপ অঞ্চলে দেখা যায়/ কোনোটিই নয়।
- মন্থকূপ সৃষ্টি হয় – নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে/ বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে/ হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে/ কোনোটিই নয়।
- জলপ্রপাতের পাদদেশে গঠিত ভূমিরূপ হল – মন্থকূপ/ প্লায়া/ প্রপাতকূপ/ ওয়াদি।
- নদীর প্লাবনভূমি গড়ে ওঠে – উচ্চপ্রবাহে/ মধ্যপ্রবাহে/ নিম্নপ্রবাহে/ মধ্য ও নিম্নপ্রবাহে।
- নীলনদের ব-দ্বীপটি হল – তীক্ষ্মাগ্র বদ্বীপ/ ধনুকাকৃতি/ অবিন্যস্ত ব-দ্বীপ/ পাখির পায়ের মতো।
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী দ্বীপ হল – সাগরদ্বীপ/ ইলহা-দা-মারাজো/ মাজুলি/ লাক্ষাদ্বীপ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম বদ্বীপ – মিসিসিপি বদ্বীপ/ সিন্ধু বদ্বীপ/ গঙ্গা-ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ/ নীলনদ বদ্বীপ।
- মন্থকূপ নদীর যে প্রবাহের ভূমিরূপ – মধ্য প্রবাহ/ মোহানা/ নিম্ন প্রবাহ/ উচ্চ প্রবাহ।
- লবণযুক্ত শিলাস্তরের উপর নদীর প্রধান ক্ষয় প্রক্রিয়াটি হল – অবঘর্ষ ক্ষয়/ জলপ্রবাহ ক্ষয়/ ঘর্ষণ ক্ষয়/ দ্রবণ ক্ষয়।
- নদী বাঁকের উত্তল অংশের সঞ্চয়কে বলা হয় – পুল/ প্লাঞ্জপুল/ বিন্দুবার/ কাসপেট।
- নর্মদা ও তাপ্তি নদীর জলবিভাজিকা হল – সাতপুরা/ আরাবল্লি/ বিন্ধ্য/ নীলগিরি।
- নীলনদের ব-দ্বীপটি একটি – তীক্ষ্ণাগ্র/ ধনুকাকৃতি/ পক্ষীপাদ ব-দ্বীপ/ পুরোদেশীয় স্পিটের উদাহরণ।
- পৃথিবীর বৃহত্তম নদী গঠিত দ্বীপ হল – মারিয়ানা/ সাগরদ্বীপ/ সারাজো/ মাজুলি।
- গঙ্গা ব্রহ্মপুত্রের ব-দ্বীপ হল – ধনুকাকৃতি ব-দ্বীপ/ কাসপেট ব-দ্বীপ/ পাখীর পায়ের মতো ব-দ্বীপ/ এদের কোনোটি নয়।
- বঙ্গোপসাগরের একটি জনবসতিহীন ছোটো দ্বীপ হল – ঘোড়ামারা/ সুন্দরবন/ নিউমুর/ উত্তরা।
- পাখির পায়ের মত আকৃতির ব-দ্বীপ গঠিত হয়েছে – নীলনদের মোহানায়/ হোয়াংহোর মোহানায়/ সিন্ধুনদের মোহানায়/ মিসিসিপি-মিসৌরির মোহনায়।
- লোহাচড়া, নিউমুর, ঘোড়ামারা দ্বীপগুলি সমুদ্রে নিমজ্জিত হওয়ার কারণ – বিশ্ব উষ্ণায়ন/ সুন্দরবনের বদ্বীপ অঞ্চলের ভূমির অবনমন/ বনহরণ, শিল্পায়ন, নগরায়ণ/ কোনোটিই না।
- Vanishing Island এর উদাহরণ নয় – লোহাচড়া/ সাগরদ্বীপ/ বেডফোর্ড/ তালপট্টি।
২.২ নদীর কাজ [SAQ]
(১) নদীর কোন্ গতিতে জলপ্রপাত বেশি দেখা যায়?
- উচ্চগতিতে।
(২) নদীর উচ্চগতির প্রধান কাজ কী?
- ক্ষয় করা।
(৩) পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কী?
- ভেনেজুয়েলার ওরিনোকো নদীর উপনদী রিও করোনি-র অ্যাঞ্জেল।
(৪) যে উচ্চভূমি দুটি নদী ব্যবস্থাকে পৃথক করে তার নাম লেখো।
- জলবিভাজিকা।
(৫) নর্মদা নদীতে সৃষ্ট জলপ্রপাতটির নাম কী?
- ধুয়াধার।
(৬) পৃথিবীর গভীরতম গিরিখাতটি কী?
- পেরুর কল্কা নদীর গিরিখাত।
(৭) প্রবল উত্তাল জলরাশি যখন নীচের দিকে নেমে আসে তাকে কী বলে?
- ক্যাটারাক্ট।
(৮) উচ্চগতিতে ভূমির ঢাল কত হয়?
- প্রায় 25 ডিগ্রি – 35 ডিগ্রি।
(৯) শুষ্ক অঞ্চলে ইংরেজি। আকৃতির গিরিখাতকে কী বলে?
- ক্যানিয়ন।
(১০) ধুয়াধার জলপ্রপাত কোন্ নদীতে দেখা যায়?
- নর্মদা।
(১১) শিবসমুদ্র জলপ্রপাত কোন্ নদীতে গড়ে উঠেছে?
- কাবেরী।
(১২) নদীর তলদেশের সঙ্গে নদীবাহিত শিলাখন্ডের আঘাতকে কী বলে?
- অবঘর্ষ।
(১৩) নদীর ষষ্ঠঘাতের সূত্র কী?
- কোনো নদীতে ঢালের পরিমাণ বৃদ্ধি পেলে নদীর গতিবেগ যদি দ্বিগুণ বৃদ্ধি পায় তাহলে নদীর বহনক্ষমতা পূর্বের থেকে 64 গুণ বৃদ্ধি পায়, এটি ষষ্ঠঘাতের সূত্র।
(১৪) কোন প্রবাহে নদী ক্ষয় বহন ও সঞ্চয় তিনটে কাজই করে?
- মধ্যগতিতে।
(১৫) নদী-বাঁক বা মিয়েন্ডার কাকে বলে?
- সমভূমি অঞ্চলে কম ঢালযুক্ত অংশে মন্থর গতিসম্পন্ন নদী বাধা অতিক্রম করে যে আঁকাবাঁকা গতিপথ সৃষ্টি করে তাকে মিয়েন্ডার বলে।
(১৬) পলিশঙ্কু কোথায় গঠিত হয়?
- নদীর উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগস্থলে।
(১৭) পৃথিবীর বৃহত্তম নদী উপত্যকা কী?
- নীল।
(১৮) পৃথিবীর বৃহত্তম নদী অববাহিকা কোথায় অবস্থিত?
- আমাজন অববাহিকায়।
(১৯) পৃথিবীর বৃহত্তম পলল সমভূমি ও ব-দ্বীপ কোনটি?
- গঙ্গা ব্রহ্মপুত্র বদ্বীপ সমভূমি।
(২০) কোন নদীতে বান ডাকে?
- গঙ্গা।
(২১) নিক বিন্দু কী?
- নদী উপত্যকার পুরাতন ঢালযুক্ত অংশের সঙ্গে নতুন ঢালু নদী উপত্যকার যে অংশে মিলন ঘটে তাকে নিক বিন্দু বলে।
(২২) Meander শব্দটি কোথা থেকে উৎপত্তি হয়েছে?
- তুরস্কের মিয়েন্ডারেস নদীর নাম থেকে, আবার কারোর মতে প্রাচীন গ্রিক দেবতা মিয়েন্ড্রাস-এর নামানুযায়ী।
(২৩) নদীর জলধারা যে খাতের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত হয় সেই খাতকে কী বলে?
- উপত্যকা।
(২৪) নদীর মোহানায় গড়ে ওঠা প্রায় ত্রিকোণাকৃতির ভূমিরূপ কী?
- ব-দ্বীপ।
(২৫) ভারতে পাখির পায়ের ন্যায় বদ্বীপ কোথায় দেখা যায়?
- মিসিসিপি-মিসৌরি, কৃষ্ণা নদী।
(২৬) একটি কাসপেড ব-দ্বীপের উদাহরণ দাও।
- স্পেনের এব্রো নদীর ব-দ্বীপ।
(২৭) ধনুকাকৃতি বদ্বীপের উদাহরণ দাও।
- নীলনদ, হোয়াংহো।
(২৮) সুন্দরবনের কোন দ্বীপ বিশ্ব উষ্ণায়নের প্রভাবে সম্পূর্ণ নিমজ্জিত হয়েছে?
- নিউমুর।
২.৩ নদীর কাজ [শূন্যস্থান পূরণ]
- রিও করোনি নদীর সল্টো অ্যাঞ্জেল পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাত।
- গঙ্গা একটি আদর্শ নদীর উদাহরণ।
- নদীর একটি নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনমিটার জল প্রবাহিত হয়, তাকে কিউমেক ও প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনফুট জল প্রবাহিত হয়, তাকে কিউসেক বলে।
- দুটি অনুগামী নদীর মধ্যবর্তী স্থানকে দোয়াব বলে।
- একই নদীতে অবস্থিত ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জলপ্রপাতকে খরস্রোত বলে।
- জলপ্রপাতের তলদেশে সৃষ্ট গর্তকে প্লাঞ্জপুল বা প্রপাতকূপ বলে।
- নদীগর্ভে অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় সৃষ্ট গর্তগুলিকে মন্থকূপ বলে ।
- দুটি নদী অববাহিকার মধ্যবর্তী উচ্চভূমিকে দোয়াব বলে।
- নদীর পুনর্যৌবন লাভের ফলে গঠিত হয় নদীমঞ্চ।
- নদী উপত্যকার পুরাতন ও নতুন ঢালের মিলন বিন্দুকে নিকবিন্দু বলে।
- মেইয়েনড্রস (Maiandros) নদীর নাম অনুসারে নদীতে সৃষ্ট বাঁক মিয়েন্ডার নামে পরিচিত।
- কাসপেড বদ্বীপ এব্রো নদীর মোহানায় দেখা যায়।
- ইতালির তাইবার নদীর বদ্বীপ তীক্ষ্ণাগ্র ব-দ্বীপ-এর উদাহরণ।
- নিউমুর দ্বীপের অবস্থান হল হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর মুখের থেকে 2 কিমি দক্ষিণে।
২.৪ নদীর কাজ [শুদ্ধ-অশুদ্ধ]
- নদীর উচ্চগতিতে একটি বিশিষ্ট ভূমিরূপ হল মন্থকূপ। [শুদ্ধ]
- উচ্চপ্রবাহে নদীর প্রধান কাজ হল সঞ্চয়। [অশুদ্ধ]
- ষষ্ঠঘাতের সূত্রটি হল হবকিন্স-এর, যেক্ষেত্রে নদীর দ্বিগুণ গতি বৃদ্ধিতে বহন ক্ষমতা ৬৪ গুণ বাড়ে। [শুদ্ধ]
- মিয়েন্ডার সৃষ্টি হয় নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে। অশুদ্ধ]
- নদীর মধ্যগতিতে পলল শঙ্কু সৃষ্টি হয়। [শুদ্ধ]
- ভারতের বৃহত্তম নদী মধ্যবর্তী দ্বীপ হল মাজুলি। [শুদ্ধ]
- প্রশস্ত নদী মোহানাকে বলে খাঁড়ি। [শুদ্ধ]
- শুষ্ক ও শুষ্কপ্রায় অঞ্চলে ‘V’ আকৃতির উপত্যকা দেখা যায়। [অশুদ্ধ]
- জলপ্রপাতের পাদদেশে মন্থকূপ সৃষ্টি হয়। [অশুদ্ধ]
- গাঙ্গেয় বদ্বীপ অঞ্চলে অসংখ্য অশ্বক্ষুরাকৃতি হ্রদ দেখা যায়। [শুদ্ধ]
- বদ্বীপ ভূমিরূপ নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে গঠিত হয়। [অশুদ্ধ]
- প্লাবন সমভূমির সৃষ্টি হয় অবরোহণ প্রক্রিয়ায়। [অশুদ্ধ]
- নদীর প্রবাহপথে দু-পাশের ঢাল একে অপরকে আড়াল করে রাখলে আবদ্ধ অভিক্ষিপ্তাংশ তৈরি হয়। [শুদ্ধ]
- বিভিন্ন ঋতুতে নদীর জলের পরিমাণের হ্রাসবৃদ্ধিকে নদীবর্তন বলে। [শুদ্ধ]
চলবে